ইষ্টিশন

আমি (নভেম্বর ২০১৩)

মিলন বনিক
  • ২১
আমি।
মা বাবার দেওয়া কোন নাম নাই। যখন যে খাওন দেয়, যে নামে ডাকে সে নামেই সাড়া দিই। আমি শুধু আমার আমি। তয় আমারে ভেঁদা কইয়া ডাকলেই বেশী ভালা লাগে। আমি একলা চলি। যখন যেখানে যেমন। ঠিক আমার মত করে। কুচ পরোয়া নেহি। কাউকে কেয়ার করি না। আমার কোন ময়-মুরুব্বি নাই। আত্মীয়-স্বজন,আপন-জন বলতেও আমার কেউ নাই। কেউ আমারে তেমন কিছু বলে না। এটা করবি না। ওইটা করবি না। এইডা করলে গুনাহ হইবো। এই কাজডা ভালা। এই কাজ করলে দুনিয়ায় ভালো মাইনসের লাহান বাইচা থাহন যায়।
ভালা মাইনসের লাহান বাইচা থাকার মজাই আলাদা। সবাইরে তো মানুষ হিসাবেই দেখলাম। কে ভালা কে মন্দ তা কখনও ভাইবা দেহার সুযোগ হয় নাই। আমি আমার পৃথিবীতে স্বাধীন।

আকমল সাহেবকে দেখেছি। আহা! লোকে প্রায়ই কইতো, লোকটা কত ভালা আছিলো। সবসময় মাইনসের উপকার করতো। আমিও দু’চার মাস ছিলাম। ভালা ভালা খাওন পিন্দন দিতো। ভালাই আছিলাম। নিজের পোলার লাহান মনে করতো। সাহেবের তিন পোলা। বৈদেশ থাকে। বিলাত আমেরিকা। এক পোলা দেশে থাকে। মস্তবড় অফিসার। মাইনসে কইতো, বুইড়া তরে খুব ভালোবাসে। নিজের স্বভাব দোষে বেশীদিন ঠিকতে পারি নাই। ভালোবাসা কি জিনিষ বুঝি নাই। হেদিন টেবিল মুছতে গিয়া ড্রয়ারে দেহি দুইডা পাঁচশ টেহার নোট। লোভ সামলাইতে পারি নাই। দিলাম চম্পট। ব্যাস। মাইনসে যে কইতো ভালোবাসা, তার কিছুই আমারে ঠেকাইতে পারে নাই।

এইতো হেদিন দেখলাম ভালা মানুষটারে (আকমল সাহেব) তার দুই পোলা দামী গাড়ীতে কইরা কই যেন লইয়া যাইতাছে। পায়ে সালাম কইরা জিগাইলাম, চাচা কই যান। মানুষটা আমার মাথায় হাত রাইখা চোখের পানি মুইছা কইলো-বৃদ্ধাশ্রম। আমার মনে হইলো, আহা! অরা কত ভালা মানুষ। বাপেরে বৃদ্ধাশ্রমে লইযা যাইতাছে। ওইখানে মনে হয় আরও বেশী ভালা থাকবো। স্বর্গের লাহান জায়গা। অ’দের এত টেহা। একটা মাত্র বাপ। সবকিছুই করবার পারে বাপের জন্য। এমন পোলা জন্ম দিয়াও জীবন সার্থক।

সাত বছর বয়স থেকে এই রেল ইষ্টিশানের বস্তিতে আছি। সন্ধ্যা হইলে কত কিছিমের লোক যে দেহি তার ইয়ত্তা নাই। কত কিছু দেহি। কত কিছু বুঝি। আস্তে আস্তে একটু একটু কইরা গাঁজা, ভাং, তাড়ি খাওন শিখছি। বন্ধুদের মধ্যে রবিন আর মাসুক-কে খুব ভালা লাগে। অরাই শিখাইছে। কতবার কতজনে আমারে জিগাই, তর বাড়ী কই? তর বাপ মা কই থাহে। আমি কিছুই কইবার পারি না।

যে বাড়ীতে আছিলাম অরা ছিল দুইজন। শরীফ চৌধুরী। আমার আব্বা। আম্মা নাসরীন আলম। যে জন্ম দেই হেইতো আম্মা। আব্বা চাকরি করতো। আমার তহন পাঁচ বছর বয়স। একদিন আমার এক বইন আইলো। বাড়ীতে কি যে আনন্দ। কি যে খুশী সবাই। কত রকমের খাওন দাওন। আত্মীয় স্বজনের আসা যাওয়া, কতা বার্তা শুনে মনে হইলো দুনিয়ার বেবাক দামী জিনিষটা আমার মা বাপে খুঁইজা পাইছে। বইনটারে পাইয়া আমিও ওদের লাহান অনেক খুশী। বইনটারে আদর করতাম। কোলে নিতাম। বইনটার নাম রাখছিলো লতা। আমি কইতাম পরাণ। আম্মা যহন পরাণরে রাইখা কোথাও যাইতো আমি অর লগে খেলতাম। আলি অলি দিতাম। কি সুন্দর কইরা হাসতো। হেই যেন আমার কলিজার টুকরা। তখন কেবল মনে হইতো এর চেয়ে সুখ, এত আনন্দ দুনিয়ার আর কোথাও পামু না।

বইনটা আস্তে আস্তে বড় হইতে লাগলো। হামাগুড়ি দেওন শিখছে। তারপর একটু একটু দাঁড়াইবার পারে। হাঁটবার চেষ্টা করে। আমি দুইহাত ধইরা আস্তে আস্তে হাটতে শিখাইতাম। মুখে আধো আধো কথা ফুটছে। মা, বা বলতে পারে। আমারে কইতো ভেঁদা। আমার সারাটা দিন কাইটা যাইতো এই বইনটার লগে।

এই তো শেষ। এমনিতেই বইনটা আসার পর সবার খাওন হইলে আমারে খাওন দিত। কথায় কথায় কিল ঘুষি দিতো। কইতো লাথি মাইরা বাইর কইরা দিবো। আত্মীয় স্বজন আইলে কইতো এবার আপদ বিদায় কর। আমার কি। আমার দুইটা খাওন আর বইনটারে কাছে পাইলেই হইলো।

একদিন সিড়িঘরে বইসা বইনটারে দুধ খাওয়াইতাছি। কেমন কইরা যে বইনটা পা পিছলাইয়া পইরা যাচ্ছিল। আমার হাতে দুধের বোতল। বইনটারে ধরতে গিয়া বোতল ভাইঙ্গা গেল। যাক তবু বইনটাতো রক্ষা পাইল। মায়েরে গিয়া কইলাম। মায় তহন রান্নাঘরে মাছ ভাঁজছিল। কিছুই বুঝবার পারি নাই। হাতের গরম খুন্তি পিঠে লাগার লগে লগে আমি মাগো কইরা চিক্কুর দিলাম। মায় কইলো চুপ। একদম চিল্লাবি না বইলা আর একটা স্যাঁকা লাগাইয়া দিলো আমার গালে। বইনটা তহন কি কাঁন্দনটাই না কাঁন্দছে। আমি কইলাম, বইন কান্দিস না। তর কিছু হইলে আমি বাঁইচতাম না। আমার কিচ্ছু হইবো না। আমি ভালা হইয়া যামু।

হেদিন রাইতে আমার বা’জান আইসা সব শুইনা কইলো, চল তরে ইষ্টিশনে বেড়াতে নিয়া যামু। আমি খুশী হইলাম। আমার পোড়ানি কইমা গেলো। কইলাম, আব্বা বইনটারে নিয়া যাই। আব্বা কইলো, না। লতা ঘুমাইবো। জীবনে এই প্রথম ইষ্টিশান দেখলাম। কত কিছিমের লোক যায় আসে। তয় আমার বাপেরে আর খুইজা পাইলাম না। আমার জন্য খাওন আনতে যাইবো কইয়া হেই যে গেলো আর ফিইরা আসে নাই।

হেয় দিন মাসুক আর রবিন আইসা আমার কাঁধে হাত রাইখা কইলো-কান্দস ক্যান? আমি কইলাম, বাপে আমারে রাইখ্যা খাওন আনতে গেছে। অহনও আসে নাই। অরা কি বুঝছে জানি না। কইলো আর আইবো না। অনেক রাইত হইছে। চল আমাগো লগে। তরে এখানে কেউ খাওন দিবো না। তারপর আমারে একটা ঝুপড়ি ঘরে নিয়া গেলো। মাসুক ওর মারে কইলো, ও মা তোমার আরেক পোলা লইয়া আইছি। খাওন দাও। বাপে খাওন আনতে গিয়া ইষ্টিশানে থুইয়া গেছে।

তেলে বেগুনে জ্বলে উঠল মাসুকের মা। বললো-ভাদাইম্যার পূত। মরদ ব্যাটার চ্যাং গরম হইলে আর হুঁশ থাহে না। যে বেটিরে পেট বাধাইয়া থুইয়া যায় হেই জানে পেডের কি যন্ত্রনা। এমন বাপের চ্যাং কাইটা ঘরের সামনে ঝুলাইয়া রাখন দরকার। তারপর বললো-তর গালে ছ্যাঁকা ক্যান? চুরি করতে গেছিলি। আমি কিছু কইলাম না। আমার হুদা কান্দন পাইতেছিল। বইনটির কথা মনে হইতেছিল। তারপর মাসুকের মা বললো-হইছে হইছে। আর কান্দন লাগবো না। পুরুষ মাইনষের জাত টাই ঐরকম। ল, খাইয়া ল।

একদিন রাতে ঘুম আসছিল না। শুধু ফুপাইয়া ফুপাইয়া কান্দন পাইতেছিল। পাশের ঝুপড়ি থেকে একটা ছোট্ট মেয়ের কান্দন হুনছিলাম। আমার মনটা আনচান কইরা উঠলো। মনে হচ্ছিলো আমার পরাণডা কাঁদছে। পাশে কোন মহিলার গোঙ্গানীর শব্দ হুনতে পাইলাম। ছোট্ট মায়াডা হমানে কাঁদছে। কেউ একটু সান্তনা দিচ্ছে না। মনে হইলো মা বাপ কেউ নাই।

কিছুক্ষন পর ঐ ঘর থেকে মহিলার কড়া গলার আওয়াজ হুনলাম। বলছে-ঐ মাগীর পূত, টেহা না থাকলে এহানে আইছস ক্যান। ঘরে মা বইনের লগে ডলাডলি করলেই পারস। মাগীর ঢেরায় আইছস ক্যান। আমাগো কি হুদা চ্যাং দিয়া পেট ভরবো। আগে আরও বিশ টেহা দিয়া যা, নইলে তর শার্ট লুঙ্গি থুইয়া যা। পুরুষ লোকটি কাচমাচু করে কাইল দেবো বইলা নাকে খত দিয়া মনে হইলো বিদায় হইছে। তারপর থাইমা গেলো মেয়েটির কান্না।

বয়স বাড়ার সাথে সাথে বটতলী ইষ্টিশানের বস্তির সাথে শুরু হইলো আমার আরেক জীবন। কেমন যেন সবকিছু গা সওয়া হইয়া গ্যাছে। মাঝে মধ্যে পরীর কাছে যাই। মন টানে। পরী এই বস্তির মেয়ে। কাজ কাম না থাকলে পরীরে লইয়া রেল লাইনে বইসা গল্প করি। সুখ দুঃখের কথা কই। এইডা ভালোবাসা কি না জানি না। পরীরে একদিন না দেখলে মন কেমন করতো।

তয় একদিন মাস্তান সুরুজ আলী নাকি পরীরে খারাপ কামের কথা কইছিল। পরী রাজী হয় নাই। কইছিল জীবন গেলেও খারাপ কাম করুম না। পরী রাগে দুঃখে সুরুজ আলীরে দাও দিয়া কোপাতে চাইছিল। তাতে সুরুজ আলীর রাগ কমে নাই। একদিন রাইতে সুযোগ বুইজা সুরুজ আলী লোকজন নিয়া পরীরে টাইন্যা হিচড়া অন্য বস্তিতে নিয়া যাইতেছিল। আমার আর হুশ ছিল না। মাথায় রক্ত উইঠ্যা গেছিলো। হাতে দাও নিয়া দোড়াইয়া গিয়া সুরুজ আলীরে দিলাম এক কোপ। পরী অ’গো হাত থেকে বাইচ্যা গেলো। পরদিন রাইতে পুলিশ আইসা ধইরা নিয়া গেলো আমারে।

এবার আপনে কন স্যার আমি কই যামু। আমারে সারা জীবন আপনে এই জেলখানায় রাইখ্যা দেন। আমারে কেউ নিতেও আসবো না। দেখতেও আইবো না। আমি অনেক ভালা থাকুম।
দারোগা সাহেব এক মুহুর্ত ভাবলেন। তারপর বললেন-
- বল তোর বাবার নাম কি।
- শরীফ চৌধূরী।
- ঠিক আছে আমি তোর বাবার সাথে কথা বলব।
শরীফ চৌধুরীকে খুঁজে বের করলেন। থানার বড় কর্তার সামনে মাথা নীচু করে দাড়িয়ে আছে ভেঁদা।
- আপনি একে চিনেন?
- হ্যাঁ চিনি।
- ভেঁদা আপনার ছেলে?
- না।
- আপনি মিথ্যা বলছেন। ভেঁদা বলছে আপনি ওর বাবা।
- বাবা বললেই আমি বাবা হয়ে যাবো নাকি। তারপর খুব স্বাভাবিক ভাবেই বললেন যার জন্মের ঠিক নাই সে তো এরকম অপকর্ম করবেই। তাতে আমার কি যায় আসে। ওকে আমার স্ত্রী ডাষ্টবিনে কুড়িয়ে পেয়েছিল।
দারোগা সাহেব আর কোন প্রশ্ন করলেন না। শরীফ চৌধুরীকে বললেন-ঠিক আছে আপনি যেতে পারেন। কিছুক্ষন চুপ থেকে বললেন-আমি তোর জামিনের ব্যবস্থা করে দেবো। পারলে এই শহর ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যাবি।

যেদিন জেল থেকে বের হচ্ছিলাম দারোগা সাহেব কইলো-ভালো মানুষের মত বাঁচতে চেষ্টা কর। তারপর হাতের মধ্যে পাঁচশোটা টাকা দিয়ে বলল, যা। যদি কখনও কিছু দরকার পরে আমার সাথে দেখা করবি। আমি মাথা নত কইরা কইলাম, আইচ্ছা। ইষ্টিশানে আইসা দেহি একটা মেইল ট্রেইন দাড়ানো।

অহন আমার মনে হয়, আমার সাথে শুধুই আমার নিজের সম্পর্ক। প্রকৃতি, প্রেম, ঈশ্বর, ভগবান, আল্লাহ তেমন কারও সাথে আমার তেমন কোন সখ্যতা নাই। কেননা আমি আমার এই আঠার বছরের জীবনে এরকম কোন অলৌকিক মহা মানবের অস্তিত্ব খুঁজে পায় নাই।

সারা রাত ট্রেনে চড়ে খুব সকালে যেখানে নামল, ভেঁদা তার কিছুই চিনে না। শুধু ষ্টেশনের পাশ দিয়ে পশ্চিমে যে রাস্তাটা অনেকদুর চলে গেছে সে রাস্তা ধরে হাটছে। দু’চোখ জুড়ে দেখছে শুধু সবুজ আর সবুজ ধানক্ষেত। আরও দূরে দেখা যাচ্ছে উচুঁ নীচু অনেকগুলো সবুজ পাহাড়ের সারি। কুয়াশার চাদর জড়িয়ে দাড়িয়ে আছে পাহাড়গুলো।

শীতের কুয়াশা ভেদ করে সবুজ পাহাড়ের বুক ছিড়ে লাল সুর্যটা উকি মারছে পৃথিবীর বুকে। ভেঁদা সেদিকেই ছুটছে। আর কেবল মনে হচ্ছে আমার এই জীবনটাইতো কারও না কারও ভালোবাসার ফসল।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ আক্তারুজ্জামান খুব সরল, প্রাঞ্জল কথায় লেখেন- তাই অনেক ভাল লাগে আপনার লেখা।
দাদা অনেক ধন্যবাদ..লেখাটি পড়ার জন্য....
জায়েদ রশীদ খুব কাছের এক ঘটনা অথচ যেন অধরা, খুব জীবন ঘনিষ্ঠ তবু অনাদরে বেড়ে ওঠা... সমাজেরই অংশ অথচ সমাজচ্যুত। বেশ লিখেছেন।
অসাধারণ মন্তব্য পেলাম...অনেক অনেক ধন্যবাদ রশীদ ভাই...দোয়া রাখবেন...
সহিদুল হক অসাধারণ গল্প, ভেঁদার সাথে একাত্ম হয়ে সমাজের যে চিত্রটি অঙ্কন করলেন তা পাঠক মনকেও ছুয়ে যায়, আন্তরিক শুভেচ্ছা রইলো.
সহিদুল ভাই...আপনার মন ছুঁতে পেরেছি...অনেক বড় পাওয়া...অনেক ধন্যবাদ....
মামুন ম. আজিজ বেশ ডাল পালা ছড়ানো সুন্দর গল্প...ফুল না ফুটুক কলি ধরেছে ঠিক বলবো সে ডালে। বেশ।
মামুন ভাই...আমার প্রিয় গল্পকার..এহেন মন্তব্যে মুগ্ধ না হয়ে পারি?..অনেক অনেক ধন্যবাদ...
অদিতি ভট্টাচার্য্য খুব ভালো লাগল। আপনার গল্প সব সময়েই আমাদের আশেপাশের পৃথিবীটার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। এটাই ভালো লাগে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ..চেষ্টা করি চাখে দেখা কানে শোনা ছোটখাটে বিষয়গুলোকে নিজের মত করে প্রকাশ করতে...ভালো থাকবেন...
হাবিব রহমান মিলনদা গল্পটা আগেই পরেছি কিন্তু মন্তব্য দেয়া হয়নি। ভিন্নধর্মী চমৎকার এক গল্প পড়ে ভাল লেগেছে।
দাদা আবারফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ েএবং কৃতজ্ঞতা....
মোজাম্মেল কবির প্রতিদিন ভেঁদার সাথে আমার দেখা হয়... তার জীবনের গল্পটা জানা ছিলো না... চমৎকার লিখেছেন।
কবির ভাই...সত্যিই তো...এরকম অনেকের সাথে জানা শোনা হয় অথচ একবারও পেছনটা ফিরে দেখা হয়না..আপনারে সুন্দর মন্তব্য আমার প্রেরণা....
নাজনীন পলি চমৎকার লেখা , মিলন দা আপনার গল্প সবসময়ই ভালো লাগে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ বন্ধু...ভালো থেকো...
এশরার লতিফ খুব ভালো লাগলো মিলন দা.
লতিফ ভাই...অনেক ধন্যবাদ....

০৭ এপ্রিল - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১১৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪